Ad Code

Responsive Advertisement

জো বাইডেন এগিয়ে


ডোনাল্ড ট্রাম্প-জো বাইডেন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দলীয় প্রার্থী জো বাইডেন বিজয়ী হওয়ার পথে রয়েছেন। বাংলাদেশ সময় রাত আড়াইটা পর্যন্ত যেসব অঙ্গরাজ্যের ফলাফল পাওয়া গেছে তাতে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের তুলনায় জো বাইডেন এগিয়ে ছিলেন।

তবে দু’জনের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। ভোট গণনার শেষ পর্যায়ে শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। ৫০টি অঙ্গরাজ্যের মধ্যে ৪৩টির প্রাথমিক ফল ঘোষণা হয়েছে। এতে বাইডেন ২৩৭টি এবং ট্রাম্প ২১৪টি ইলেকটোরাল ভোট পেয়েছেন।

সর্বশেষ সুইং স্টেট উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যে জয়ী হন বাইডেন। এ অঙ্গরাজ্যে ১০টি ইলেকটোরাল ভোট বাইডেনের ঝুলিতে যুক্ত হয়। ২০১৬ সালের নির্বাচনে এ অঙ্গরাজ্যে জয় পান ট্রাম্প।

ভোট গণনার চিত্র অনুযায়ী তিনটি রাজ্যে- মিশিগান, আরিজোনা ও নেভাডায় বাইডেন বেশি সংখ্যক ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। এ অঙ্গরাজ্যগুলোর ইলেকটোরাল ভোটের সংখ্যা ৩৩টি।

এ রাজ্যগুলোতে শেষ পর্যন্ত বাইডেন যদি জয় পান তাহলে তার ইলেকটোরাল ভোটের মোট সংখ্যা দাঁড়াবে ২৭০টি। ইলেকটোরাল ভোটের নিয়মানুযায়ী ৫৩৮টি ইলেকটোরাল ভোটের মধ্যে ২৭০টি পেলেই কোনো প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।

এদিকে, এ সময় পেলসিলভানিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা, জর্জিয়া ও আলাস্কায় এগিয়ে ছিলেন ট্রাম্প। তবে এর মধ্যে পেনসিলভানিয়া ছাড়া অন্য রাজ্যগুলোতে ক্রমশ বাইডেনের ভোট বাড়ছিল। 

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফলাফল আসছে। নির্ধারণী ফলাফলের জন্য এখন সবার চোখ সুইং স্টেট রাজ্যগুলোর দিকে। পেনসিলভানিয়া, জর্জিয়া, মিশিগান, নর্থ ক্যারোলিনা ও উইসকনসিনে ভোট গণনার ওপর ফলাফল ঝুলে আছে।

এছাড়া আগাম ভোট গণনার ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করছে। লাখ লাখ ভোট গণনা না হওয়ায় এখনও নিশ্চিত করে কিছ্ইু বলা যাচ্ছে না। জো বাইডেনের প্রচার কমিটির সদস্যরা জানান, নির্বাচনের ফলাফল তাদের পক্ষেই যাচ্ছে এটা স্পষ্ট।

নির্বাচনের রাতেই দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জনগণ ও দলীয় সমর্থকদের উদ্দেশে বক্তব্য দিয়েছেন। এরই মধ্যে নিজেকে জয়ী ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। প্রয়োজনে তিনি উচ্চ আদালতে যাবেন। এর আগে তার প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেন জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের ১২০ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চসংখ্যক ভোট পড়েছে। নির্বাচনের দিন বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া মোটামুটি শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়।

তবে ভোটগ্রহণ শেষে গণনা শুরু হতেই রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে হোয়াইট হাউস ঘিরে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভ শুরু হয়। ক্যাপিটাল ভবন এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন কয়েকশ’ মানুষ।

ধস্তাধস্তিতে এক ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এ সময় গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। স্লোগান দিতে থাকেন- ‘যদি আমরা ন্যায়বিচার না পাই, তাহলে তারা শান্তিতে থাকতে পারবে না!’

অনেক স্থানে বিক্ষোভকারীরা বাইডেন কিংবা ট্রাম্প, কারও পক্ষেই স্লোগান দিচ্ছেন না। তারা স্লোগান দিচ্ছেন বর্ণবাদ নিরসন ও ন্যায়বিচারের পক্ষে। এছাড়া অরিগনের পোর্টল্যান্ড, লস অ্যাঞ্জেলেসে বিক্ষোভকারীরা সমবেত হন।

তারা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং স্লোগান দেন। বিক্ষোভ সমাবেশে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করা হয়। লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা, পোর্টল্যান্ড, অরিগন ও নিউইয়র্ক সিটিতে বিক্ষোভে ধস্তাধস্তি হয়েছে।

বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে পড়েন। সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার ভয়ে দোকানপাট বন্ধ রাখেন বিভিন্ন শহরের ব্যবসায়ীরা।

সতর্কতা জারি করা হয়েছে লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশ বিভাগ থেকেও। সহিংসতা প্রতিরোধে ৫০ জনকে আটকও করা হয়। সিয়াটলেও কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। 

এ মুহূর্তে যে ক’টা অঙ্গরাজ্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে তার মধ্যে পেনসিলভানিয়া অন্যতম। এ অঙ্গরাজ্যে এখন পর্যন্ত ট্রাম্প সাড়ে ৫ লাখ ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। গণনা এখনও শেষ হয়নি। এখনও ২৩ শতাংশ ভোটের গণনা বাকি।

ট্রাম্প যে ব্যবধানে এগিয়ে আছেন তা অতিক্রম করে যাওয়ার যথেষ্ট সুযোগ এখনও রয়েছে বাইডেনের সামনে। গণনার অপেক্ষায় থাকা ভোটগুলো এ আশা দেখাচ্ছে। পেনসিলভানিয়ায় এখনও ১০ লাখের বেশি আগাম ভোট গণনা বাকি। 

এ ছাড়া ফিলাডেলফিয়া ও এর আশপাশের কাউন্টি এবং অ্যালেঘানি কাউন্টিতে প্রচুর ভোট পড়েছে বলে মনে করছেন ডেমোক্র্যাটরা। পিটসবার্গের আশপাশের এসব এলাকায় ডেমোক্র্যাট ভিত বেশ শক্ত।

ফলে এসব এলাকার ভোট গণনার পর পাশার দান উল্টে যেতে পারে বলে মনে করছেন বাইডেন সমর্থকরা। তবে এটা ভাবারও কোনো সুযোগ নেই, গণনার অপেক্ষায় থাকা সব ভোটই বাইডেন টানবেন।

পেনসিলভানিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ট্রাম্পের সমর্থক অনেক। সেখানেও প্রচুর ভোট পড়েছে। ২০১৬ সালে পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান ও উইসকনসিনে ট্রাম্প তিনটি রাজ্য মিলিয়ে মাত্র ৭৭ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করেন।

এর অনেক বেশি ভোট এখনও গণনার অপেক্ষায়। সম্পূর্ণ ফলাফল পেতে হয়তো বা দু-এক দিন সময় লাগতে পারে। 

মিশিগানের সবচেয়ে বড় কাউন্টি ওয়েইন। এ কাউন্টিতে কৃষ্ণাঙ্গ জনগোষ্ঠীর বসবাস। এটি ডেমোক্র্যাটিকদের ঘাঁটি বলে পরিচিত। এখানকার ১ হাজার ১১৫টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে মাত্র ৬৫৯টি কেন্দ্রের ফলাফল পাওয়া গেছে।

জনসংখ্যার দিক দিয়ে বড় শহর ডেট্রয়েট, গ্রেন্ডস রেপিডস, ওয়ারেন, স্টারলিং হাইটসের আগাম ভোট গণনা চলছে। মিশিগান সেক্রেটারি অব স্টেট জসেলিন বেনসন জানান, দিনের শেষে ফলাফল পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

নেভাদা অঙ্গরাজ্যের নির্বাচন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টার (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা) আগে ফল জানা যাবে না। যদিও এখন পর্যন্ত অঙ্গরাজ্যটির সরাসরি ও ডাকে জমা পড়া সব ভোট গণনা হয়ে গেছে।

তবে নির্বাচনের দিন আসা ডাক ভোটের গণনা বাকি আছে। নির্বাচন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঠিক কত ভোট এখনও গণনার বাইরে রয়েছে, তা বলা মুশকিল। কারণ, সব ভোটারের কাছেই ডাকে ব্যালট পাঠানো হয়েছিল।

এগুলো পৌঁছাতে সময় লাগবে। মোট সম্ভাব্য ভোটের ৮৬ শতাংশ গণনা হয়েছে। এর মধ্যে ৪৯ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট পেয়েছেন বাইডেন। আর ট্রাম্প পেয়েছেন ৪৮ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট। দু’জনের ভোটের ব্যবধান ৮ হাজারের কিছু বেশি।

গত নির্বাচনে নেভাদায় জয় পেয়েছিলেন হিলারি ক্লিনটন। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ছিল কম। মাত্র ২ শতাংশ পয়েন্টের ব্যবধানে অঙ্গরাজ্যটিতে জয় পেয়েছিলেন তিনি। 

ভোট গণনার আগেই জয়ের দাবি ট্রাম্পের : নির্বাচনের পর রাতে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে ‘জয়’ উদযাপনের প্রস্তুতি নেয়ার কথা বলেছেন ট্রাম্প।

হোয়াইট হাউসের ইস্ট রুম থেকে দেয়া ভাষণের শুরুতেই নিজের পরিবার ও কোটি কোটি সমর্থককে তিনি ধন্যবাদ জানান। যারা তাকে ভোট দিয়েছেন, তার পক্ষে কাজ করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, বিরাট উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা।

আমরা সব কিছু জিতে নিচ্ছি। ২৯টি ইলেকটোরাল ভোটের গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য ফ্লোরিডায় জয়লাভের খবর সমর্থকদের দিয়ে তিনি বলেন, আমরা শুধু জিতিনি, বড় ব্যবধানে জিতেছি। পেনসিলভানিয়াতেও রিপাবলিকানদের এগিয়ে থাকার খবর দেন ট্রাম্প।

একই সঙ্গে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে ভোট গণনা বন্ধে আদালতে যাওয়ারও ঘোষণা দেন ট্রাম্প। নিজেকে জয়ী দাবি করে ট্রাম্প বলেন, আমরা বিজয়ের জন্য প্রস্তুত ছিলাম, সত্যি কথা বলতে, আমরাই বিজয়ী হয়েছি।

এরপর কোনো রকম প্রমাণ উপস্থাপন না করেই তিনি দাবি করেন, নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে।

সব ভোট গণনা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে -বাইডেন : জয়ী হওয়ার বিষয়ে শতভাগ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাইডেন। একইসঙ্গে কর্মী-সমর্থকদের ভোট গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত ধৈর্য ধরার পরামর্শ দেন তিনি।

মঙ্গলবার নির্বাচনী রাতে ডেলাওয়ারের উইলমিংটনে এক বক্তৃতায় বাইডেন বলেন, তারা জয়ের পথে রয়েছেন বলে বিশ্বাস করেন। কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে বাইডেন বলেন, সব ভোট গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এখন আমাদের ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।

প্রতিটা ভোট গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এটার (নির্বাচনী প্রক্রিয়ার) সমাপ্তি হবে না। আমরা যে অবস্থায় রয়েছি, তাতে আমরা আশাবাদী। বেশ কয়েকটি সুইং স্টেটের জয়ের সুখবর দিয়ে তিনি আরও বলেন, আমরা অ্যারিজোনায় জয় পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।

এর মধ্যেই মিনেসোটায় জয় পেয়েছি। জর্জিয়াতেও আমাদের সম্ভাবনা রয়েছে। মিশিগানে জয় পাওয়ার ব্যাপারেও আমরা আশাবাদী। তিনি বলেন, পেনসিলভানিয়াতে ভোট গণনা শেষ হতে সময় লাগবে।

বাইডেন বলেন, আমরা আগামীকাল সকাল নাগাদ পুরো ফল পেতে পারি। তবে এটা আমার বা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দায়িত্ব নয় বলা- কে বিজয়ী হবে? এটা আমেরিকান জনগণের সিদ্ধান্ত।

হোয়াইট হাউসের সামনে বাইডেন সমর্থকদের নাচ-গান: ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসের নাচ-গান, ব্যানারসহ উৎসব করেছেন জো বাইডেনের সমর্থকরা। বাইডেনের সমর্থকরা বলছেন, এটা হলো ‘গোয়িং অ্যাওয়ে পার্টি’ বা ট্রাম্পের বিদায় অনুষ্ঠান।

মাঝেমধ্যেই চিৎকার করে কেউ বলছেন, ‘উই ওয়ান্ট হিম গন’। তাদের হাতের ব্যানারে লেখা ‘রিমুভ ট্রাম্প’। বাইডেন সমর্থকদের বিশ্বাস, তাদের নেতা এবার প্রেসিডেন্ট হবেন।

কিছুদিন আগেই এই জায়গা ছিল ব্ল্যাক লাইভ ম্যাটারস-এর বিক্ষোভকারীদের দখলে। তবে তখন ছিল প্রতিবাদ। এখন আশায় বুক বেঁধে উৎসব। পুলিশও প্রচুর মোতায়েন করা হয়।

হোয়াইট হাউসের চারপাশ ঘিরে লাগানো হয়েছে অস্থায়ী নিরাপত্তা বেড়া। নিরাপত্তা কর্মীরা সতর্ক। কোনো ঘটনা ঘটলে দ্রুত মোকাবেলা করার জন্য তৈরি তারা।

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ভোট পেতে যাচ্ছেন বাইডেন: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ভোট পেতে যাচ্ছেন ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জো বাইডেন।

ইতোমধ্যে তার ঝুলিতে ছয় কোটি ৯১ লাখ ৬৫ হাজার ৯৫৫টি ভোট পড়েছে বলে জানা গেছে। সম্পূর্ণ ফলাফল প্রাপ্তির পর এ সংখ্যা আরো বেড়ে যাবে। জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন বারাক ওবামা।

২০০৮ সালের নির্বাচনে ৬ কোটি ৯৪ লাখ ৯৮ হাজার ৫১৬ ভোট পেয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, ১৯০৮ সালের পর ২০২০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোটার অংশ নিয়েছে।

ওই বছর মোট ভোটারের ৬৫ শতাংশ ভোট দিতে সক্ষম হয়েছিল। কিন্তু এবার ভোট দিয়েছে ৬৭ শতাংশ ভোটার। যুক্তরাষ্ট্রে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৬ কোটি।

১২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট : যুক্তরাষ্ট্রে ১৬ কোটির বেশি ভোটার এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন। ১২০ বছরের মধ্যে কোনো নির্বাচনে এত মার্কিন নাগরিক ভোট দেননি।

‘ইউএস ইলেকশন প্রোজেক্ট’ প্রাথমিক পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এ তথ্য তুলে ধরে বলেছে, এবার ভোটার উপস্থিতির হার ছিল ৬৬ দশমিক ৯ শতাংশ, যা ১৯০০ সালের পর সর্বোচ্চ। ওই বছর ৭৩ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পড়েছিল।

ইউএস ইলেকশন প্রোজেক্টের প্রতিষ্ঠাতা বুধবার এক টুইটে বলেন, ১২০ বছরের মধ্যে ২০২০ সালেই সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে। এখনও বেশ কিছু ভোট গণনা করা 

Post a Comment

0 Comments

Ad Code

Responsive Advertisement